১. মুরতাদ হওয়া।
২. কোনো মুসলিমকে হত্যা করা।
৩. শিরক করা। শিরকের বিভিন্ন প্রকার রয়েছে। আল্লাহর জাতের সাথে শিরক, আল্লাহ তা’আলার সিফাত তথা গুণাবলির সাথে শিরক, ইবাদতে শিরক ইত্যাদি। বর্তমান সময় বিভিন্ন মহল থেকে ইবাদতের সাথে শিরকের কথা বলা হলেও জাত তথা সত্ত¡া ও সিফাতের সাথে শিরকের ব্যাপারে বলা হয় না। ইবাদতের শিরক স্পষ্ট। কিন্তু জাত ও সিফাতের বিভিন্ন বিষয়ে শিরকের ব্যাপারে সলফে সালেহীন থেকে দীর্ঘ আলোচনা পাওয়া যায়। যেমন আল্লাহ তা’আলার জন্য সন্তান সাব্যস্ত করা শিরক তা স্পষ্ট। কিন্তু আল্লাহ তা’আলার জন্য মানুষ বা সৃষ্টির মতো হাত, পা, চোখ ইত্যাদি সাব্যস্ত করাও শিরক। এরূপ আকীদা যারা রাখে তাদের আকৃতি বা দেহবাদী হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন সলফে সালেহীনগণ।
৪. কিয়ামতের প্রতি বিশ্বাস না রাখা।
৫. দুনিয়ার মুহাব্বতে ডুবে থাকা।
৬. উপকার করে খোটা দেওয়া।
৭. সুন্নাহবিরোধী কাজ করা। যেমন- ঈদে মীলাদুন নবী পালন করা ইত্যাদি। যে আমল সুন্নাত বিরোধী তা কখনই আমলে সালেহ হতে পারে না। কেননা, আমলে সালেহ হতে হলে দুটি শর্ত পাওয়া যেতে হবে। ১. ইখলাস থাকতে হবে। ২. সুন্নাহ তথা রাসূল সা. এর তরীকা অনুযায়ী হতে হবে।
৮. লাক-দেখানো ও দুনিয়াদারির জন্য নেক আমল করা।
৯. মদ্যপান তথা নেশা করা।
১০. জ্যোতিষীর কাছে নিজের ভবিষ্যৎ গণনা করা।
১১. মাতা-পিতার অবাধ্য হওয়া।
১২. তাকদীর অস্বীকার করা।
১৩. ক্ষেত-খামার, বাড়ি বা পশুর হেফাজতের উদ্দেশ্য ব্যতীত কুকুর পালন করা।
১৪. একাকী হারাম কাজে লিপ্ত থাকা।
১৫. স্ত্রীর প্রতি স্বামী নারাজ থাকা।
১৬. সাহাবায়ে কেরামের সমালোচনা করা।
১৭. গীবত (সমালোচনা) করা। ইত্যাদি ইত্যাদি